
দ্যাজিডি মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Thegidi Bangla Subtitle)। দ্যাজিডি মুভিটি পরিচালনা করেছেন পি. রমেশ। এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন পি. রমেশ। ২০১৪ সালে দ্যাজিডি মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ১,৯৯৮ টি ভোটের মাধ্যেমে ৭.৮ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ২.৭ কোটি বাজেটের দ্যাজিডি মুভিটি বক্স অফিসে ১০ কোটি আয় করে।
আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত, যে এই মুভির বি সাব বানিয়েছিলেন সে ই আবার সাবসিন থেকে রিমুভ করে দিয়েছে…..
আবার যদি কেউ এই মুভির বি সাব করে তাহলে আমরা লিংক টি এখানে এড করে দিবো।
ভেট্রি ক্লাসে কোন কিছুতেই মনোযোগ নাই তোমার, কি কি অবজার্ভ করছ বল? কথা টা টিচার খুব রাগ নিয়েই বললেন।
ভেট্রি উঠে দারাল একটা মুচকি হাসি দিয়ে বলল ফাস্ট বেঞ্চে বসা মেয়েটা ক্লাস চলা কালিন এখনও ফোনে কথা বলছে,লাস্ট বেঞ্চে বসা ছেলেটা খাবার খাচ্ছে, আমার পাশের জন অনেকখন ধরে ঘুমাচ্ছে, আপনার বুক পকেটের কলমটা আজ মিসিং আর বোর্ডের অবজারভেসন স্পেলিং এ টি মিসিং। ক্লাস শেষে টিচার ভেট্রিকে বলেন ” তোমার তো অবজার্ভেসন ক্ষমতা অনেক ভাল তুমি ডিটেকটিভ এ জব কেন নিচ্ছনা, তুমি চেষ্টা করলে পারবা।”
তো একটা প্রাইভেট ডিটেকটিভ এর চাকরিও পায়, কাজটা খুবি সিম্পল। ক্লায়েন্ট কোন বাক্তির পার্সনাল ইনফর্মেসন দিয়ে যাবে তার প্রতিদিনের সকল প্রকার ডিটেলস কালেক্ট করে দিতে হবে । এরকম প্রায় ৪-৫ টা কাজ শেষ করার পর এক মেয়ের ইনফরমেসন দেওয়া থাকে ডিটেলস কালেক্ট করতে গিয়ে মেয়েটার প্রেমে পরে যায়। ঘাপ্লাটা শুরু হয় নিউজ পেপার দেখে আগের ৫জনের যাদের ডিটেলস কালেক্ট করেছিল তাদের একজন এক্সিডেন্টে মারা গেছে। মনের মধ্যে সন্দেহ হওয়ায় আগের নিউজ পেপার কালেক্ট করে। আরো ২ জনের এক্সিডেনটে মৃত্যু্র খবর পাওয়া যায়। তার মানে যাদের ডিটেলস কালেকড করা হছে প্রত্যেককেই এক্সিডেন্টের নামে খুন করা হচ্ছে? এখন পর্যন্ত যারা বেচে আছে অন্তত যে ভাবেই হোক তাদেরকে বাচাতেই হবে।ভেট্রি কাউকেই ভরসা করতে পারছে না, নিজেই বেড়িয়ে পরে এই ধরনের খুনের আসল উৎস কি জানতে?
মুভি শেষ করার পর কে জানার জন্যে একবার হইলেও আপনি গুগল করবেনি, আর তা না হলে সিকুয়াল খুজতে হইলেও একবার সার্চ করবেন সিওর থাকুন।
রিভিউ করেছেনঃ Satyajit Teertha