What's happening?

Tokyo Story (1953) Bangla Subtitle – সিনেমাটি জীবনের, জীবন গুলো সিনেমার

Tokyo Story (1953) Bangla Subtitle – সিনেমাটি জীবনের, জীবন গুলো সিনেমার

         
Your rating: 0
8 1 vote

যারা বাংলা সাবটাইটেল লাগিয়ে মুভি দেখতে পছন্দ করেন তাদের কথা মাথায় রেখে টোকিও স্টোরি মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Tokyo Story Bangla Subtitle) বানিয়েছেন সাইমন এলেক্স। টোকিও স্টোরি মুভিটি পরিচালনা করেছেন ইয়াসুজিরো ওজু। এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন কোগো নোডা ও ইয়াসুজিরো ওজু। ১৯৫৩ সালে টোকিও স্টোরি মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ৪৪,৩০২টি ভোটের মাধ্যেমে ৮.২ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। মুভিটি ৩নভেম্বর ১৯৯৩ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়।

সাবটাইটেল এর বিবরণ

  • মুভির নামঃ টোকিও স্টোরি
  • পরিচালকঃ ইয়াসুজিরো ওজু
  • গল্পের লেখকঃ ইয়াসুজিরো ওজু, কোগো নোডা
  • মুভির ধরণঃ ড্রামা
  • অনুবাদকঃ Symon Alex
  • মুক্তির তারিখঃ ৩ নভেম্বর ১৯৫৩
  • আইএমডিবি রেটিংঃ ৮.২/১০
  • আইএমডিবি ভোটঃ ৪৪,৩০২টি
  • রান টাইমঃ ১৩৬ মিনিট

টোকিও স্টোরি মুভি রিভিউ

সিনেমাটা জীবনের, জীবন গুলো সিনেমার। একটা সিনেমা দিয়ে কয়েকটা যুগের গল্প বললেন পরিচালক, যা জুড়িয়ে থাকে, হারায় না। সিনেমার গল্প শুরু হয়, বৃদ্ব স্বামী-স্ত্রী ঘরে বসে থাকে, প্রচুর উৎসুক চেহারা, আজ তারা টোকিও যাচ্ছে প্রথম বারের মতন, অনেক দিন পর ছেলে মেয়ের দেখা পাবে। ছেলে মেয়ের দেখা পায়, সাথে পায় অনেক ‘নতুন’ কিছু।

অসাধারণতা নিয়ে খুব সাধারণ গল্প, যে সাধারণে আমরা সবাই বিচরণ করি। সেই গল্প, যার সাথে বেঁচে থাকতে হয় আমাদের।
সেই ৫০ এর দশকে যখন জাপানের সিনেমায় “Samurai Action” বা “Sword Fight” মানেই ছিল জয়জয়কার, “ আঁকিরা কুরোসাওয়া” বা “কেনজি মিগোজুচি” এর সিনেমা মানেই যখন হিট, তখন হালের বিপরীতে ছিলেন একজন ‘ইয়াসুজিরো ওজু’ “The greatest Japanese of Japanese Directors” তো, বৃদ্ব স্বামী-স্ত্রী নতুন শহরে আসলেন, দেখলেন নতুন শহরের ভিন্নতা, সেই ভিন্নতা ভিড় করেছিল তাদের সন্তান দের মাঝেও। নতুন শহরে, নতুন রূপে সন্তান দের মাঝে, নিজেরা বড্ড পুরোনো হয়ে গিয়েছিলো।

সিনেমার মেকিং আপাতদৃষ্টিতে খুবই সাদামাটা, এই সাদামাটা বিশ্লেষণ এর জন্য নয়, অনুভবের জন্য। সিনেমাজুড়ে প্রায় কোনই মুভিং শট নেই। ইয়াসুজিরোর সিনেমা জুড়ে ধুঁয়া ছড়িয়ে ট্রেন গন্তব্য খুঁজে, নদীর বুকে জাহাজ চঢ়ে, চলাফেরা করে প্রতিটি ক্যারেক্টার, কিন্তু ক্যামেরা? একদম স্থির। ক্যামেরার স্থিরতায় প্রকাশ পায় বৃদ্ব স্বামী-স্ত্রী কষ্টের স্থিরতা, যা প্রবাহিত করতে চাই না তারা, কিন্তু পারে না।

জীবন দশায় পেলো না পরিচালক তাঁর কাজের আন্তজার্তিক স্বীকৃতি। অথচ জাপানিজ নিউ ওয়েভ এর পেছনে ইয়াসুজিরোর অবদান অন্যতম। তাঁর কাজের মাত্রা ছিল অত্যাধিক সিম্পল কিন্তু ভীষণভাবে ভিন্ন। “তাতামি শটস” এর স্রষ্টাও তিনি( কিছুটা নিচ থেকে ফ্রেমিং করা হয়, মাটি থেকে মাত্র তিন ফিট এর উপর করে, যা পরবর্তীতে হলিউডে “পিলো শটস” নামে বহুল ভাবে ব্যাবহৃত হয়)। গতানুগতিক ভাবে না এগিয়ে, সিম্পল বাট ভিন্ন সিনেমাটিক স্টাইল এপ্রোচ করে এক অদ্ভুদ আবেশ তৈরি করতেন পুরো সিনেমাজুড়ে। তো আর দেরি নয় দেখে ফেলুন সাইমন এলেক্স এর করা বাংলা সাবটাইটেল এর সাথে।

রিভিউ করেছেনঃ Hasib Imtiihan

Similar titles

Leave a comment

Name *
Add a display name
Email *
Your email address will not be published