থেরি মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Theri Bangla Subtitle) বানিয়েছেন জ্যোতির্ময় এস। থেরি মুভিটি পরিচালনা করেছেন অ্যাটলি কুমার। এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন অ্যাটলি এবং এস রমনা গিরিভাসন। ২০১৬ সালে থেরি মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ১১,৪৮৫ টি ভোটের মাধ্যেমে ৭.১ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ৭৫ কোটি রুপি বাজেটের থেরি মুভিটি বক্স অফিসে ১২৫-১৭৫ কোটি রুপি আয় করে।
Theri শব্দের ইংরেজী অর্থ Spark, বাংলায় ‘আগুনের ফুলকি’। গতবছর মুভির ফার্স্ট লুক বের হওয়ার পর থেকেই, প্রচন্ড এক্সাইটেড ছিলাম মুভিটি নিয়ে! এরপর টিজার আর ট্রেইলার দেখে আরো বেশি এক্সাইটেড হয়ে যায়। এ বছরের ১৪ এপ্রিল মুভিটি মুক্তি পায়। বহুল প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে সাবসহ অনলাইনে আসে গতকাল। আর… আজ আমি হাজির হলাম “থেরি”র ১ম বাংলা রিভিউ নিয়ে।
প্লট ধারণাঃ বিজয় কুমার (বিজয়) একজন সৎ পুলিশ অফিসার। চেন্নাই শহরের ডিসিপি। তার মা তার বিয়ের জন্য মেয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছে। বিজয়ও মেয়েগুলোকে রিজেক্ট করে চলেছে।
এমনসময় বিজয়ের পরিচয় হয় মেডিকেল স্টুডেন্ট মিত্রা (সামান্থা) এর সাথে। তারে দুজন দুজনার প্রতি বেশ আকৃষ্ট হয়ে ওঠে এবং দুই পরিবারের সম্মতিতে তাদের বিবাহ সম্পন্ন হয়। অতঃপর তাদের একটি মেয়েও হয়। যার নাম রাখা হয় নিভি।এভাবে বেশ আনন্দেই কাটছিলো বিজয়ের জীবন। এরই মধ্যে তার হাতে একটি নতুন কেস আছে। কেসটি ছিলো রেপ কেস এবং কেসটির আসামী ছিলো…. (কমু না! দেখে নিয়েন! এই কেসটি বিজয়ের লাইফে ব্যাপক পরিবর্তন আনে এতক্ষণ যা বললাম, তা ৫ বছর আগেকার কাহিনি। বর্তমানে বিজয়ের নাম জোসেফ কুরুবিলা। সে এখন তার মেয়ে নিভিকে নিয়ে কেরালায় থাকে। এখানে সে একটি বেকারি চালায়। তার মেয়ে নিভি এখন কিন্ডারগার্ডেন স্কুলে পড়ে। সেখানকার মালায়ি টিচার এনি (অ্যামি জ্যাকসন ভিন্ন নামে, ভিন্ন পরিচয়ে, ভিন্ন শহরে…. কিন্তু কেনো??
কি এমন ঘটেছিলো ডিসিপি বিজয় কুমারের জীবনে?? আর, তার স্ত্রী মিত্রাই বা কোথাই?? জানতে হলে দেখতে হবে থেরি।(মুভি দেখার মজা নষ্ট করতে চাইনা। তাই একদমই সংক্ষেপে, নিজের ভাষায় প্লট সম্পর্কে জাস্ট একটু ধারণা দিলাম… সংক্ষেপে উপস্থাপন করলেও, মুভির কাহিনির প্রতি সকলের মনে কিছুটা কৌতূহল সৃষ্টি করতে চেয়েছি…)
রিভিউ করেছেনঃ Hasib Hasan
Valo