সিনডলের’স লিস্ট মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Schindler’s List Bangla Subtitle) বানিয়েছেন সাইমন এলেক্স। সিনডলের’স লিস্ট মুভিটি পরিচালনা করেছেন স্টিভেন স্পিলবার্গ । এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন টমাস কেইনালি। ১৯৯৪ সালে সিনডলের’স লিস্ট মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ১১,০০,৬৪৬টি ভোটের মাধ্যেমে ৮.০ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ২২ মিলিয়ন বাজেটের সিনডলের’স লিস্ট মুভিটি বক্স অফিসে ৩২২.১ মিলিয়ন আয় করে।
এটি একটি বিষন্নতার নাম, দুঃখের নাম, যুদ্ধের ভয়াবহতার নাম, প্রান রক্ষার নাম, মুক্তির নাম, অনুশোচনার নাম, এটি একটি গ্রেটেস্ট ফিল্মের নাম। ১৯৩৯ সালের সেপ্টেম্বর। জার্মান বাহিনীর কাছে মাত্র দুই সপ্তাহের যুদ্ধে পোলিশ বাহিনী পরাজিত। জার্মান বাহিনীর দখলে চলে যায় পোল্যান্ড। জার্মান বাহিনীর চোখের বিষ ইহুদীদের জন্য অশনি সংকেত। নাৎসি বাহিনীর নির্দেশে সারা দেশ থেকে দলে দলে ইহুদিরা জড়ো হতে থাকে Krakow শরণার্থী শিবিরে। তাদের মনে ক্ষীণ আশা এখানে থাকলে এ যাত্রায় টিকে থাকা যেতে পারে। এর ই মাঝে আগমন ঘটে অস্কার শিন্ডলার্সের। সুদর্শন এই মানুষটি জাতে জার্মান ব্যবসায়ী, নাৎসি পার্টির সমর্থক। পোল্যান্ডে তার আগমন নিজের ভাগ্যের চাকা সচল করতে। গোপনে সে যোগাযোগ করতে থাকে ইহুদী ব্যাবসায়ীদের সাথে। মূল লক্ষ্য তাদের কাছে থেকে মূলধন সংগ্রহ করে ব্যবসার সূচনা। তাকে সাহায্য করার জন্য নিযুক্ত করেন ইহুদি ব্যাংকার ইটঝ্যাক স্টার্নের। শুরু হয় তাদের ব্যবসা। শিন্ডলার সেনাবাহিনীর জন্য কুকারিজ তৈরী করে। শ্রমিক হিসাবে যোগ দিতে থাকে শরনার্থীর বাসিন্দারা। স্টার্ন শরণার্থীদের মাঝে থেকে সংগ্রহ করতে থাকে। আবির্ভাব ঘটে নাৎসি বাহিনীর সেনা অফিসার অ্যামন গোথের। ইহুদিদের উপর অত্যাচারে সে কুখ্যাত। ইহুদি হত্যা করে সে এক ধরণের দানবীয় আনন্দ অনুভব করত। নির্বিচারে হত্যায় সে মেতে ওঠে। এদিকে শিন্ডলারের শ্রমিকদের অনেকেই মারা মরতে থাকে গোথের হাতে।