ল-লেস মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Lawless Bangla Subtitle) বানিয়েছেন সাহেদ কবির। ল-লেস মুভিটি পরিচালনা করেছেন জন হিলকোট। সত্য ঘটনা উপরে লেখা দ্যা ওয়েটেস্ট কান্ট্রি ইন দ্যা ওয়ার্ল্ড উপন্যাস টি লিখেছেন ম্যাট বন্ডুরান্ট। মূলত এই উপন্যাস এর ভিত্তি করেই মুভিটি বানিয়েছেন জন হিলকোট। ২০১২ সালে ল-লেস মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ২,১৪,৮৪৪টি ভোটের মাধ্যেমে ৭.৩ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ২৬ মিলিয়ন বাজেটের ল-লেস মুভিটি বক্স অফিসে ৫৪.৪ মিলিয়ন আয় করে।
মুভির কাহিনীটা “ওয়েস্টার্ন”। যারা ওয়েস্টার্ন পড়েন তারা শিরোনাম দেখেই বুঝে নিবেন কি ধরণের মুভি এটা। মুভির মূল ধারা প্রবাহিত হয়েছে বনডুরেন্ট পরিবার বনাম স্পেশাল ডেপুটির মধ্যে।বনডুরেন্টদের বড় ছেলে ফরেস্ট এর চরিত্রে অভিনিয় করেছে টম হার্ডি। ফরেস্ট দুর্দান্ত এক তরুণ যে কোনো বাধাই মানেনা।সে একাধারে গ্যানম্যান, ফ্রিহ্যান্ড ফাইটার, ব্যাবসায়ী। তখনকার সময়ে আমেরিকান সরকার মদের ব্যবসা বন্ধ করে দিয়েছিল। যারা ব্যবসা বন্ধ করতে রাজী হয় নি তাদের দমন করার জন্য সরকার স্পেশাল ডেপুটি পাঠাত। বনডুরেন্টদেরও একটা মদের ব্যাবসা ছিল যা আমেরিকান সরকার অবৈধ করে দেয়ার পরেও তারা বন্ধ করে নি। এ বিষয়ে তদন্তে পাঠানো হয় অন্য এক হীন খুনী রূপী ডেপুটি অফিসারকে।ডেপুটি আর ফরেস্টে একে অন্যের প্রতিপক্ষ। দুজনেই ভকল যোদ্ধা যদিও তাদের সরাসরি কোন গানফাইট হয়নি। এসব কছুর মধ্যেও আছে ছোট ছেলে জ্যাক বনডুরেন্ট এর সাথে চার্চের পাদ্রীর মেয়ের প্রেমকাহিনী।
সব মিলিয়ে ভাল একটা ওয়েস্টার্ন মুভি।
রিভিউ করেছেনঃ Shi Ba