আ বাগ’স লাইফ মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (A Bug’s Life Bangla Subtitle) বানিয়েছেন সাইমন এলেক্স। আ বাগ’স লাইফ মুভিটি পরিচালনা করেছেন জন ল্যাসেটার। এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন অ্যান্ড্রু স্ট্যান্টন, জো র্যাফ্ট, জন ল্যাসেটার। ১৯৯৮ সালে আ বাগ’স লাইফ মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ২,৪৯,১২৯টি ভোটের মাধ্যেমে ৭.২ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ১২০ মিলিয়ন বাজেটের আ বাগ’স লাইফ মুভিটি বক্স অফিসে ৩৬৩.৩ মিলিয়ন আয় করে।
একদল পরিশ্রমী এবং সুশৃঙ্খল পিঁপড়ার বসতিতে প্রতিবছর গ্রীষ্মের সময়ে একদল ঘাসফড়িং চাঁদা হিসেবে খাবার নেয়ার জন্য আসে। পিঁপড়ারা বর্ষা মৌসুম থেকে বাঁচার জন্য গ্রীষ্মের সময় তাদের খাবারের পাশাপাশি ঘাসফড়িংদের জন্যও খাবার সংগ্রহ করে রাখে দেয়। এজন্য অবশ্য তাদের অনেক পরিশ্রম করতে হয়। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ঘাসফড়িংদের আসার সময় হয়েছে বিধায় তাদের জন্য খাবার সংগ্রহ করে নির্দিষ্ট একটি জায়গায় রেখে দেয়। ঐ পিঁপড়া বসতিতে ফ্লিক নামক এক পাগলাটে আবিষ্কারক আছে। সে বিভিন্ন জিনিস উদ্ভাবন করে, যা কোন না কোন ঝামেলা তৈরি করে। এই জন্য সবাই তাকে নিয়ে হাসাহাসি এবং উপহাস করে। এই ফ্লিকের এক ভুলে ঘাসফড়িংদের জন্য সংগ্রাম করে রাখা সব খাবার নষ্ট হয়ে যায়। একদা সে বুদ্ধি দেয়া বাইরে থেকে সাহায্য নিয়ে ঐ ফড়িংদের প্রতিহত করা যায়। সবাই ভাবে এই সুযোগ তাকে গ্রাম থেকে তাড়ানোর।ফ্লিক কে সাহায্য আনার জন্য পাঠানো হয়।