আই ওয়ান্ট টু ইট ইউর পানক্রিয়েস মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (I Want to Eat Your Pancreas Bangla Subtitle) বানিয়েছেন সৈয়দ ফাহমিদুল ইসলাম। আই ওয়ান্ট টু ইট ইউর পানক্রিয়েস মুভিটি পরিচালনা করেছেন শিনিচিরি উশিজিমা এবং গল্পের লেখক ছিলেন ইওরো সুমিনো, শিনিচিরি উশিজিমা। ২০১৮ সালে আই ওয়ান্ট টু ইট ইউর পানক্রিয়েস মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ২,১৮৭ টি ভোটের মাধ্যেমে ৭.৮ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ২৭.৭ মিলিয়ন বাজেটের আই ওয়ান্ট টু ইট ইউর পানক্রিয়েস মুভিটি বক্স অফিসে ৩৩.০ মিলিয়ন আয় করে।
অনেকেই বলছিল মুভিটি দেখার জন্য কিন্তু দেখতে পারছিলাম না সাবের জন্য। অবশেষে বাংলা সাব পেয়ে দেখা শুরু করে দিয়েছিলাম….
মুভি দেখার পর আমার মতামতঃ~
“আমার কাছে বেঁচে থাকার মানে,কারো খেয়াল রাখা। কাউকে ভালোবাসা,কাউকে ঘেন্না করা। কারো সাথে ফুর্তি করা, আনন্দ করা, কারো হাত ধরা। এটাই তো বেঁচে থাকা।
একা হলে,তোমার অস্তিত্ব বুঝতে পারবে না।অন্যদের সাথে সম্পর্কই তোমার অস্তিত্বের প্রমাণ দিবে।আমার মনের অস্তিত্ব আছে,কারণ আমি অন্যদের সাথে কথা বলতে পারি। আমার শরীরের অস্তিত্ব আছে,কারণ অন্যরা আমাকে ছুঁতে পারে। এটাই তো বেঁচে থাকার উদ্দেশ্য।”
দেখছিলাম,
Kimi No Suizou Wo Tabetai (I Want To Eat Your Pancreas)
মুভিটি ভালো লাগার একটা স্পেশাল কারণ আছে। যারা আমাকে জানে তারাই বুঝতে পারবে আসলে কারণটা কি। আমার খুব হিংসে হচ্ছিলো মেয়েটার প্রতি। ইশ্ এভাবে যদি আমিও অপূর্ণ থাকা কাজ গুলো করে যেতে পারতাম!
গল্পের মেয়েটি অসুস্থ। জলদিই মারা যাচ্ছে। পরিবার বাইরে স্কুলের কাউকে বলেনি সে কথাটা। একদিন ভুল রেখে যাওয়া ডায়রি যেটার নাম লেখা “মৃত্যুর সঙ্গে বেঁচে থাকা” পড়ে ফেলে স্কুলের চুপচাপ থাকা ছেলেটি। শুরু হয়ে যায় গল্পের কাহিনী। মেয়েটি মারা যাবে জেনেও ছেলেটি তাকে মায়া কিংবা করুণা করেনি। মেয়েটির ইচ্ছে লিস্ট পূরণ করতে লেগে পরে দুজন। তারপর জড়িয়ে পরে অদ্ভুত এক সম্পর্কে। এমন এক সম্পর্ক যেটা লিখে বুঝানো যাবে না।
অসাধারণ মুভি। অবিশ্বাস্য রকমের এক ধাক্কা দিয়ে মুভিটি শেষ করেছে। সে ধাক্কা খেয়ে চিৎকার করে নোংরা গালি ছুড়ি লেখকের উদ্দেশ্যে। এভাবে না, এভাবে কেন হবে! এভাবে শেষ হতে পারে না! আমার চিৎকার শুনে বাবা দৌড়ে এসে জানতে চাইলো ঘটনা কি?
রিভিউ করেছেনঃ Rean
অনেকেই বলছিল মুভিটি দেখার জন্য কিন্তু দেখতে পারছিলাম না সাবের জন্য। অবশেষে বাংলা সাব পেয়ে দেখা শুরু করে দিয়েছিলাম….
মুভি দেখার পর আমার মতামতঃ~
“আমার কাছে বেঁচে থাকার মানে,কারো খেয়াল রাখা। কাউকে ভালোবাসা,কাউকে ঘেন্না করা। কারো সাথে ফুর্তি করা, আনন্দ করা, কারো হাত ধরা। এটাই তো বেঁচে থাকা।
একা হলে,তোমার অস্তিত্ব বুঝতে পারবে না।অন্যদের সাথে সম্পর্কই তোমার অস্তিত্বের প্রমাণ দিবে।আমার মনের অস্তিত্ব আছে,কারণ আমি অন্যদের সাথে কথা বলতে পারি। আমার শরীরের অস্তিত্ব আছে,কারণ অন্যরা আমাকে ছুঁতে পারে। এটাই তো বেঁচে থাকার উদ্দেশ্য।”
দেখছিলাম,
Kimi No Suizou Wo Tabetai (I Want To Eat Your Pancreas)
মুভিটি ভালো লাগার একটা স্পেশাল কারণ আছে। যারা আমাকে জানে তারাই বুঝতে পারবে আসলে কারণটা কি। আমার খুব হিংসে হচ্ছিলো মেয়েটার প্রতি। ইশ্ এভাবে যদি আমিও অপূর্ণ থাকা কাজ গুলো করে যেতে পারতাম!
গল্পের মেয়েটি অসুস্থ। জলদিই মারা যাচ্ছে। পরিবার বাইরে স্কুলের কাউকে বলেনি সে কথাটা। একদিন ভুল রেখে যাওয়া ডায়রি যেটার নাম লেখা “মৃত্যুর সঙ্গে বেঁচে থাকা” পড়ে ফেলে স্কুলের চুপচাপ থাকা ছেলেটি। শুরু হয়ে যায় গল্পের কাহিনী। মেয়েটি মারা যাবে জেনেও ছেলেটি তাকে মায়া কিংবা করুণা করেনি। মেয়েটির ইচ্ছে লিস্ট পূরণ করতে লেগে পরে দুজন। তারপর জড়িয়ে পরে অদ্ভুত এক সম্পর্কে। এমন এক সম্পর্ক যেটা লিখে বুঝানো যাবে না।
অসাধারণ মুভি। অবিশ্বাস্য রকমের এক ধাক্কা দিয়ে মুভিটি শেষ করেছে। সে ধাক্কা খেয়ে চিৎকার করে নোংরা গালি ছুড়ি লেখকের উদ্দেশ্যে। এভাবে না, এভাবে কেন হবে! এভাবে শেষ হতে পারে না! আমার চিৎকার শুনে বাবা দৌড়ে এসে জানতে চাইলো ঘটনা কি?
rean is saying what the girl says to Haruki in the Hospita
rean is saying what the Sakira ays to Haruki in the Hospita
This is very sad movie 😭😭😭
One of my favourite anime, i cried a lot😭
এই এনেমিটা আমাকে কাদিয়েছে😭😭😭