নির্ণয়কাম মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Nirnayakam Bangla Subtitle)। নির্ণয়কাম মুভিটি পরিচালনা করেছেন ভি.কে.প্রকাশ। এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন ববি-সঞ্জয়। ২০১৫ সালে নির্ণয়কাম মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ৩৯১ টি ভোটের মাধ্যেমে ৭.০ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি।
আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত, যে এই মুভির বি সাব বানিয়েছিলেন সে ই আবার সাবসিন থেকে রিমুভ করে দিয়েছে…..
আবার যদি কেউ এই মুভির বি সাব করে তাহলে আমরা লিংক টি এখানে এড করে দিবো।
ট্র্যাফিক জ্যাম! বিশেষ করে আমাদের দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে প্রকট আকার ধারণ করেছে। অতিরিক জনসংখ্যার সাথে বাড়ছে অতিরিক্ত যানবানহনের চাহিদা। যার ফলে নানান কারণে ঘনবসতিপূর্ণ উন্নয়নশীল দেশগুলো এটি একটা করাল ঘ্রাস হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমাদের দেশেও যার প্রাদুর্ভাবে জন-জীবন অতিষ্ঠ। যার বিরুপ প্রভাব রাজধানী ঢাকা শহরে প্রতিনিয়ত মানুষ স্বীকার হচ্ছে এই ট্র্যাফিক জ্যামের। যদিও আমরা জীবনের সাথে অভ্যস্থ হওয়া নাগরিকবৃন্দ। তাই বলে কি রাজনৈতিক দলের লোকদের অধিকার সাধারণ নাগরিকের তুলনায় অতীব জরুরি আমাদের আইন ব্যবস্থার কাছে?
একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে চিন্তা করলাম, সামান্য রাজনৈতিক দলের স্লোগান, সম্ভাষণ কেন্দ্র করে জন-জীবনের ট্র্যাফিক জ্যামের ভোগান্তি হবে ই বা কেন???এমন এক গল্প ঘিরে আজকের প্লট রচিত। যেথায় রাজনৈতিক দলের ঘন্টার পর ঘন্টা র্যালির কারণে সৃষ্ট ট্র্যাফিক জ্যামের দরুণ বৃদ্ধ-বৃদ্ধা দাদা-দাদী হারায় তাদের একমাত্র আদরের নাতনী কে। আজ এম্বুলেন্সে যায় নি বলে কি তারা হারালো তাদের নাতনী কে??? নাকি ক্ষমতাশীল মানুষের ক্ষমতার দাপটে অগ্রাহ্য হয়ে গেল তাদের করুণ আর্তনাদ???মৃত নাতনীর সাথে অন্যায়ের জন্য নয় বরং এমন আইনব্যবস্থার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠে তার দাদা।
গল্পটা একেবারে নাড়িয়ে দিয়েছে আমার মনুষ্যত্ব কে। মালায়ালাম ট্রাফিক নামের মাস্টারপিস সিনেমার পর আবারো ট্যাফিক ঘিরে অভূতপূর্ব এক সিনেমা দেখলাম। বিশেষ করে কোর্ট রুমে ডায়ালগ গুলো মন কে নাড়িয়ে দিল।অভিনয়ে মুগ্ধতা ছড়িয়েছে প্রত্যেক কলাকুশলীগণ।