হোয়েন পিগস হ্যাভ উইংস মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (When Pigs Have Wings Bangla Subtitle)। হোয়েন পিগস হ্যাভ উইংস মুভিটি পরিচালনা করেছেন সিলভেইন এস্টিবেল। এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন সিলভেইন এস্টিবেল। ২০১১ সালে হোয়েন পিগস হ্যাভ উইংস মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ২,৮৬১ টি ভোটের মাধ্যেমে ৭.১ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ৪ মিলিয়ন বাজেটের হোয়েন পিগস হ্যাভ উইংস মুভিটি বক্স অফিসে ৪.২ মিলিয়ন আয় করে।
আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত, যে এই মুভির বি সাব বানিয়েছিলেন সে ই আবার সাবসিন থেকে রিমুভ করে দিয়েছে…..
আবার যদি কেউ এই মুভির বি সাব করে তাহলে আমরা লিংক টি এখানে এড করে দিবো।
অন্নের জ্বালা ন্যায়-অন্যায়ের মুখে তালা লাগিয়ে দেয়। উক্তিটির সত্যতা শতভাগ খাঁটি। কেননা একমাত্র অন্নের দায়ে আমরা দিন কে দিন নিষ্ঠুর পৃথিবীতে নিজের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াইয়ে লড়ে যাচ্ছি। ঘোড়দৌড়ের এই প্রতিযোগীতায় আমরা অনেক আগেই, আমরা নিজের মনুষ্যত্বের বলি দিয়ে ফেলেছি। সেথায় ন্যায়ের ঢাল ধরে, নিজেদের টিকে থাকার অস্তিত্ব বিলিয়ে দিবো। এটা কি কখনো সম্ভবপর হয়ে উঠতে পারে????কথাগুলো খুব ভারী শোনাচ্ছে না??
তবে আজকের প্রসঙ্গ মোটেও গাম্ভীর্যপূর্ণ নয়। আমাদের বাস্তব জীবনের প্রতীকি ফুটে উঠবে ব্যাঙ্গাত্মক ভঙ্গিতে নিম্নোক্ত গল্প প্রাসঙ্গিকতায়।সিনেমায় দৃষ্টিপাত করলে লক্ষ্য করা যাবে, এক গরীব মুসলমান বয়স্ক জেলে মাছ ধরে সংসারজীবন চালাচ্ছে। পৃথিবীতে তার আপন বলতে বউ ছাড়া কেউ নেই। তবুও দু-মুখের আহার জোগাতে তার হিমশিম খেতে হচ্ছে। একে তো তার খুব একটা মাছ ধরা হয় না। তার উপর প্যালেস্টাইনের উপর আধিপত্য রাখা ভিনদেশী কর্মকর্তাবৃন্দগণেরা তাদের প্রাত্যাহিক জীবন ও করে রেখেছে কারাবন্দী।
ঋণের পর ঋণ নিয়ে আর কতদিন চলা যায়??? একটা সময় জীবন একেবারে নিঃশেষ হওয়ার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়ালের জেলের জালে ধরা পড়ে বাচ্চা শূকরের।কথায় আছে অভাগা যেথায় যায়, সেখানে সাগর ও ফুরিয়ে যায়। তার পোড়া কপাল, এই শূকর আমাদের মুসলমান ধর্মীয় বিধানানুযায়ী সম্পূর্ণ হারাম। এমনকি এদের সন্নিকটেও যাওয়া যায় না অসহনীয় দুর্গন্ধের জন্য। জেলে ভাবতে থাকে কিভাবে বাচ্চা শূকর থেকে লোকচক্ষুর আড়ালে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।আমাদের জীবনের বাস্তব প্রতীকি ব্যাঙ্গাত্মক রূপে ফুটে উঠেছে। সেথায় ধর্ম নিয়ে গোঁড়ামি নয়, বরং অন্নের দায়ে আসলেই আমাদের কি হিতাহিত জ্ঞানবোধ ঠিক থাকতে পারে কি??
অপারগতায় করা ভুলের শাস্তিও যেথায় মৃত্যু, সেথায় চলতে থাকে লোকচক্ষুর আড়ালে গিয়ে শান্তির ছায়ায় অল্পতে স্বস্তির শ্বাস ফেলার দুর্বার নেশা।এই গল্প মোদের ভাবাবে, পাপ-পূণ্যের বাহিরে আমরা ও মানুষ। যেথায় মানুষ কে মানুষ হিসেবে গণ্য করলে, ছদ্মবেশী রূপের মুখোশ আর কাউকে পড়তে হতো না। প্রত্যেকে স্বাধীনতার নামে শোষণ নয় বরং সত্যিকারের স্বাধীনতা কে উপভোগ করতে পারতো।