The Thieves (2012) Bangla Subtitle – চোরের উপর বাটপারি

দ্যা থিভস মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (The Thieves Bangla Subtitle) বানিয়েছেন মাসুম তানভির। দ্যা থিভস মুভিটি পরিচালনা করেছেন চোই ডং উন। এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন লি কি চয়েল। ২০১২ সালে দ্যা থিভস মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ৮,১০০ টি ভোটের মাধ্যেমে ৬.৮ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ১৪.১ মিলিয়ন বাজেটের দ্যা থিভস মুভিটি বক্স অফিসে ৮৬.৭ মিলিয়ন আয় করে। কোরিয়ানদের রোমান্টিক মুভির প্রতি আলাদা একটা টান আছে এটা সবার জানা এবং তাদের রোমান্টিক মুভিগুলো হয়ও সেরকম।

সাবটাইটেল এর বিবরণ

  • মুভির নামঃ দ্যা থিভস
  • পরিচালকঃ চোই ডং উন
  • গল্পের লেখকঃ লি কি চয়েল
  • মুভির ধরণঃ একশন, কমেডি, ক্রাইম
  • ভাষাঃ কোরিয়ান, ম্যান্ডারিন, ক্যান্টনিজ, ইংলিশ, জাপানিজ
  • অনুবাদকঃ Masum Tanvir
  • মুক্তির তারিখঃ ২৫ জুলাই ২০১২
  • আইএমডিবি রেটিংঃ ৬.৮/১০
  • রান টাইমঃ ১৩৬ মিনিট

Related Post

দ্যা থিভস মুভি রিভিউ

“চোরের উপর সিনা চুরি” কিংবা “চোরের উপর বাটপারি”, বাংলা এই প্রবাদগুলো আমরা সবাই জানি। এই মুভিটি প্রবাদগুলোর উৎকৃষ্ট একটা উদাহরণ। মুভির পুরোটা জুড়েই দেখানো হয় কিভাবে চোরে চোরে ধোঁকাবাজি আর বেঈমানি করে। পপাই কোরিয়ায় চোরের একটি গ্রুপ চালায়। তার গ্রুপে আছে ইয়েনিকল, চুইংগাম আর জাম্পানো। মুভির শুরুতে তারা এক আর্ট গ্যালারিতে চুরি করে। এর পর পপাই সবাইকে জানায় যে ম্যাকাওতে তাদের একটি কাজের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। এবং প্রস্তাবটি দিয়েছে পপাইয়ের পুরনো বন্ধু ম্যাকাও পার্ক। পপাই আর ম্যাকাও পার্ক আগে একসাথে চুরি করত কিন্তু কোন এক কারণে তাদের মাঝে দূরত্ব তৈরি হয়। এদিকে আর্ট গ্যালারিতে চুরির কারণে পুলিশ তাদের সন্দেহ করে এবং পুলিশের কাছ থেকে বাঁচতে পপাই এবং তার গ্রুপ বাধ্য হয়েই ম্যাকাও চলে যায়। গিয়ে দেখে ম্যকাও পার্ক বেশ কিছু চায়নিজকেও জোগাড় করে ওই কাজের জন্য। কিন্তু কাজটা কি? কাজটা হল এক জাপানিজ মহিলার কাছ থেকে ডায়মন্ড চুরি করা যেটির মূল্য প্রায় ত্রিশ মিলিয়ন ডলার। ওই জাপানিজ মহিলা টিফ্যানি, ম্যাকাওতে এসেছেন ক্যসিনোতে জুয়া খেলার জন্য। পরিকল্পনা করা হয় যখন টিফ্যানি নিচে জুয়া খেলবেন তখন তার রুম থেকে ডায়মন্ড চুরি করা হবে। কিন্তু চোরের যা স্বভাব। সবাই এক সাথে কাজ করলেও আড়ালে নিজেরা ঠিকই আলাদা আলাদা প্ল্যান করে রেখেছে। তো চুরির দিন সবই ঠিক-ঠাক মতো চলছিল। তারা রুমে গেল এবং রুমের দুইটি সিন্দুকই খুলল। কিন্তু একি! একটিতেও ডায়মন্ড নেই। ডায়মন্ড গেল কোথায়? ডায়মন্ড কি আসলেই এখানে ছিল? কেউ কি তাদেরকে ধোঁকা দিল? কে সে? মুভির এই অংশ থেকে একদম শেষ পর্যন্ত এবং সত্যিই এন্ড ক্রেডিটের আগ পর্যন্ত চুরি এবং বেঈমানির এই খেলা চলতে থাকে।

রিভিউ করেছেনঃ ‎Tasmina

View Comments

This website uses cookies.