Barfi (2012) Bangla Subtitle – মুক ও বধির যুবক ও অটিস্টিক একটা মেয়ের কাহিনি

যারা বাংলা সাবটাইটেল লাগিয়ে মুভি দেখতে পছন্দ করেন তাদের কথা মাথায় রেখে বারফি মুভিটির বাংলা সাবটাইটেল (Barfi Bangla Subtitle) বানিয়েছেন সাইমন এলেক্স। বারফি মুভিটি পরিচালনা করেছেন অনুরাগ বসু । এত সুন্দর একটা গল্পের লেখক ছিলেন তনি বসু । ২০১২ সালে বারফি মুক্তি পায় । ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেজে এখন পর্যন্ত ৬৯,৪১০টি ভোটের মাধ্যেমে ৮.১ রেটিং প্রাপ্ত হয়েছে মুভিটি। ৪০ কোটি বাজেটের বারফি মুভিটি বক্স অফিসে ১৮৮.৩৬ কোটি আয় করে।

সাবটাইটেল এর বিবরণ

  • মুভির নামঃ বারফি
  • পরিচালকঃ অনুরাগ বসু
  • গল্পের লেখকঃ তনি বসু
  • মুভির ধরণঃ কমেডি, ড্রামা, রোমান্স
  • অনুবাদকঃ Symon Alex
  • মুক্তির তারিখঃ ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১২
  • আইএমডিবি রেটিংঃ ৮.১/১০
  • আইএমডিবি ভোটঃ ৬৯,৪১০টি
  • বাজেটঃ ৪০ কোটি
  • বক্স অফিস আয়ঃ ১৮৮.৩৬ কোটি
  • রান টাইমঃ ১৫০ মিনিট
  • ভাষাঃ হিন্দি

বারফি মুভি রিভিউ

বারফি হলিউড ইন্ডাস্ট্রির একটি মুভি। এই মুভি দেখার আগে সবার ট্রেইলার দেখা উচিত আমার মতে। এতো সুন্দর একটা ট্রেইলার যা আমাকে মুগ্ধ করেছিলো যদিও আমি ট্রেইলার টি দেখেছিলাম মুভি দেখার পর। যাই হোক অনুরাগ বসু পরিচালিত এই মুভিটির গল্প লিখেছেন অনুরাগ বসু নিজেই সাথে ছিলেন তনি বসু। রনবির কাপুর ও প্রিয়াঙ্কা অসাধারন কেমিস্ট্রি এই মুভি আপনাকে অন্য জগতে নিয়ে যাবে। ইলিনা ডি-ক্রুজ ও ছিলেন পার্শ্ব নায়িকা হিসাবে। হলিউড লাভারদের জন্য অসাধারণ মুভি। আমি রনবির কাপুরের একজন অন্ধ ভক্ত। আপনারাও দেখে ফেলুন হিন্দি এই মুভিটি। যাদের এই হিন্দি ভাষা সমস্যা তাদের জন্য রয়েছে সাইমন এলেক্স এর করা বাংলা সাবটাইটেল।

Related Post

“বারফি” মুভির কাহিনী দার্জিলিং এ বসবাসরত একজন মুক ও বধির যুবক এবং তার জীবনের প্রধান ২ জন নারীকে ঘিরে।ড্রাইভার বাবা ও গৃহিনী মা এর আদরের একমাত্র ছেলে, নাম রেখেছেন মারফি। সবাই ডাকে বারফি (রণবীর কাপুর)। সে কথা ও বলতে পারেনা আবার শ্রবনশক্তিহীন! কিন্তু এমন কষ্টদায়ক ২ টা শারীরিক অক্ষমতা তাকে একটু ও দমিয়ে রাখতে পারেনি। সর্বদা হাসিখুশি আর প্রানচঞ্চল। বারফির সাথে দেখা হয় তারই প্রায় সমবয়সি শ্রুতির (ইলিয়েনা ডিক্রুজ)। যে আর ১০ জন স্বাভাবিক মানুষ। শ্রুতি প্রথমে খুব একটা আগ্রহ না দেখালেও অল্প সময়েই বড় হৃদয়ের বারফির চঞ্চলতায় মুগ্ধ হতে থাকে এবং তাদের বন্ধুত্ব গাঢ় হতে হতে ২ জনেই ২ জনকে ভালোবেসে ফেলে।

কিন্তু এখানে বড় একটা সমস্যা দেখা দেয়! সমস্যাটা হলো, শ্রুতি আগে থেকেই রনজিত সেনগুপ্ত (জিশু সেনগুপ্ত) নামে একজনের সাথে এনগেজ্‌ড! এদিকে শ্রুতির মা (রুপা গাংগুলী) ও বারফির সাথে মেয়ের এই সম্পর্কের বিরুদ্ধে। শ্রুতি নিজেও দোটানায় ভুগতে থাকে বাস্তবতা আর আবেগের মাঝামাঝি। এ অবস্থায় বারফি ও বুঝতে শুরু করে যে শ্রুতি কখনই তার হবে না এবং সে দুরে সরে যায়!

This website uses cookies.